মেলান্দহ থানার ওসি এম এম ময়নুল ইসলাম জানান, সোমবার দুপুরে উপজেলার নয়ানগর ইউনিয়নের সাধুপুর গ্রামে ওই হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ চারজনকে আটক করেছে।
নিহত বাবুল মিয়া ওই গ্রামের মুনছব আলী শেখের ছেলে। তিনি নয়ানগর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।
ওসি ময়নুল ইসলাম বলেন, “ধান ক্ষেতে পানি দেওয়া নিয়ে দুপুরে বাবুলের সঙ্গে তার জ্যাঠা জয়নাল শেখের কথা কাটাকাটি হয়। পরে জয়নালের লোকজন পিটিয়ে বাবুলকে আহত করে।”
স্থানীয়রা আহত বাবুল মিয়াকে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে সন্ধ্যায় ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় বলে জানান ওসি।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় বাবুলের চাচাতো ভাই বাদশা মিয়া ও বাদশার শ্বশুর শরাফত আলীসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে।
বাবুল মিয়াকে হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মেলান্দহ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শাহীন বাঘা।