২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
দিনাজপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল কুদ্দুছ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মৃত চারজনের বাড়ি সদর উপজেলায়।
তাদের মধ্যে ব্যবসায়ী কান্তলাল সাহা গত সপ্তাহে ভারত থেকে দেশে ফেরেন। পরে তিনি এসে অসুস্থ্ হয়ে পড়লে পরীক্ষায় তার করোনাইরাস শনাক্ত হয়।
সিভিল সার্জন বলেন, গত বছর করোনা ভাইরাসের শুরু থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ১১৫ জন আত্রান্ত রুগীর মৃত্যু হল; তাদের ৫২ জনই সদর উপজেলার। এছাড়া জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ২৮৩ জন। এর মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩৮ জন এবং হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২৪২ জন।