“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
বুধবার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা বলেন, মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে খুলনার দুইজন, সাতক্ষীরার একজন, যশোরের একজন, নড়াইলের একজন, কুষ্টিয়ার একজন ও চুয়াডাঙ্গার একজন রয়েছেন।
নতুন সাতজনসহ এ বিভাগে করোনাভাইরাসে মোট ৫৬৭ জনের মৃত্যু হল বলে জানান তিনি।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, খুলনা করোনা হাসপাতালে বর্তমানে ৭৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ২৫ জন। এ সময় সুস্থ হয়েছেন ২৯ জন। আর আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭ জন।