শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে এ হাটে শত শত গরু-ছাগল ভেড়া নিয়ে বিক্রেতারা হাটে হাজির হতে দেখা গেছে। এ সময় হাটে আসতে দেখা গেছে অনেক ক্রেতাদেরও। অধিকাংশ ক্রেতা ও বিক্রেতার মুখে মাস্ক ছিল না।
পশুরহাট থেকে কিছুটা দূরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস ও গোসাইরহাট থানার অবস্থান হলেও তাদের এ বিষয়ে কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।
স্থানীয় জামাল বেপারী বলেন, “আচারণ বিধি ভঙ্গ করে প্রতি শুক্রবার গরুর হাট বসলেও প্রশাসন নিরব রয়েছে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোসাইরহাট থানার ওসি মোল্যা সোয়েব আলী বলেন, “পশুরহাট খোলা রাখার বিষয়ে আমি ইউএনও সাহেবের সঙ্গে কথা বলেছি। সে বলেছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।”
গোস্ইারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, পশুরহাট বন্ধ করার কোন নিদিষ্ট নির্দেশনা তিনি পাননি। এ জন্য দাসের জংগল পশুরহাট খোলা রাখা হয়েছে।
এদিকে লকডাউনের তৃতীয় দিনে জেলার অন্যান্য হাটবাজার ও রাস্তাঘাটে জনসমাগম কিছুটা বেড়েছে।পালং বাজার, ভোজেশ্বর বন্দর ও আংগারিয়া বাজারে সবচেয়ে বেশি ভিড় দেখা গেছে। অনেকেই চলচল করছেন মাস্ক ছাড়াই।