জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, “কয়েক মাস ধরে প্রয়োজনীয় বৃষ্টি হচ্ছে না। গভীর নলকূপ দিয়ে ভূগর্ভের পানি সেচ করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।”
সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত শুকিয়ে গেছে। কৃষকরা বিদ্যুৎ-চালিত মটর ও শ্যালো মেশিন দিয়ে ভূগর্ভের পানি তুলে ফসল রক্ষার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাতে রক্ষা হচ্ছে না। সেচ দেওয়ার পর নিমেষেই শুকিয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির জন্য মসজিদে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত করা হচ্ছে।
রংপুর দপ্তরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এ অঞ্চলে এখন ৩৪ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকছে। একদিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, অন্যদিকে কয়েক মাস ধরে দরকারমত বৃষ্টির দেখা মেলেনি। তবে শিগগির বৃষ্টির সম্ভবনা আছে।