“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে শহরের খানপুরে তিন’শ শয্যা করোনা হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “গত ২৭ মার্চ সুরুজ্জামানের জ্বরে আক্রান্ত হন। এর দুই-তিন পর নমুনা পরীক্ষা করালে তার করোনাভাইরাস পজেটিভ আসে। এরপর ৩/৪ দিন তিনি বাসায়ই চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
“পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরশু বুধবার তার অক্সিজেন স্যাচরেশন ৬০ নিচে নেমে গেলে তাকে আইসিইউতে পাঠানো হয়েছিল।”