“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
সোমবার দুপুরে সদর উপজেলার বকচর সীমান্তে তার মরদেহ পাওয়া যায়।
ফারুক হোসেন রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার চর আষাঢ়িয়াদহ এলাকার সুরুজ আলীর ছেলে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবির ৫৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আমীর হোসেন মোল্লা বলেন, বকচর সীমান্তের শূন্যরেখা থেকে ৩০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যান্তরে ফারুকের মরদেহ পড়েছিল।
“সকালে টহলরত বিজিবি সদস্যদের নজরে এলে তারা পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।”
আমীর হোসেন আরও জানান, ওই যুবকের শরীরে গুলির কোনো চিহ্ন ছিল না। তারপরও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফকে মরদেহ উদ্ধারের ব্যাপারে জানানো হয়। বিএসএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বকচর সীমান্তে কোনো গুলি বা কাউকে নির্যাতন করেনি তারা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ওসি মোজাফফর হোসেন বলেন, ফারুকের মরদেহের ময়নাতদন্তের পরই হত্যার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।