অসাবধানতাবশত লোহার পাইপের সঙ্গে বিদ্যুতের তারে লেগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন আজিজুর।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আহমেদ উল্লাহ বাদী হয়ে মডেল থানায় মামলাটি করেন।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ওসি আবু বকর সিদ্দীক জানান, সন্ত্রাস বিরোধী আইনে মামলাটি থানায় রেকর্ড হয়েছে।
“এ ঘটনায় এখনো কেউ আটক হয়নি।”
এছাড়া ওই অফিসে রাখা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, চার জাতীয় নেতাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের ছবি ভাংচুর ও অবমাননা করা হয়।
আওয়ামী লীগ অফিসে হামলার জের ধরে শহরের স্টেশন রোড ও পুরান থানা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দফায় দফায় ‘আওয়ামী লীগ ও হেফাজতের কর্মীদের মধ্যে’ ধাওয়া-পাল্টা ও সংঘর্ষ ঘটে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ পাঁচশ রাউন্ড রাবার বুলেট এবং টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এছাড়া সাতজনকে আটকও করা হয়।