ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
উপজেলার পড়ুয়ারকুল গ্রামের এ ঘটনার খবর পেয়ে মঙ্গলবার সকালে প্রশাসনের লোকজন ও জেলার হিন্দু নেতারা পরিদর্শন করেন।
তিনি বলেন, “আমার এটাকে নাশকতা বলে মনে হচ্ছে।”
তিনি বলেন, “ভোরে মন্দিরের পরিচ্ছন্নতাকর্মী গুরুদাস কাজে এসে মন্দিরে আগুন দেখতে পান। এ সময় মন্দির কমিটির সচিব লক্ষ্মণ গোলদারকে খরব দেন গুরুদাস। সচিব ফায়ার সার্ভিস ও প্রশাসনকে জানান। মহম্মদপুর থেকে দমকল বাহিনী যাওয়ার আগেই আগুন নিভে যায়।”
জেলার পুলিশ সুপার জহিরুল ইসলাম বলেন, “ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে। কোনো প্রকার নাশকতার প্রমাণ পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”