গত এক সপ্তাহে টেকনাফে ১৫ জন আর এক বছরে শতাধিক মানুষ অপহরণের শিকার হয়েছেন।
একই সঙ্গে জেলা প্রশাসকের স্ত্রী কাজি সুবর্না আক্তারও আক্রান্ত হয়েছেন বলে নেত্রকোণার সিভিল সার্জন মো. সেলিম মিয়া জানান।
দুইজনই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনাভাইরাস ইউনিটে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সিভিল সার্জন বলেন, “শনিবার নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালে র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় জেলা প্রশাসক ও স্ত্রীর করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। বিকালেই তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।”
জেলা প্রশাসক গত ৭ ফেব্রুয়ারি করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত জেলা প্রশাসক ভাল আছেন। করোনাভাইরাসের কোন লক্ষণ শরীরে দেখা দেয়নি। তবে কাজি সুবর্না আক্তারের জ্বর, শারীরিক দুর্বলতাসহ কিছু লক্ষণ দেখা দিয়েছে।
জেলায় এ পর্যন্ত ৮৭৭ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে ৮৫৪ জন সুস্থ হয়েছেন আর মারা গেছেন ১৬ জন।