সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার রাজাগাঁও ইউনিয়নের রাজারামপুর গ্রামে ওই শিক্ষকের বাড়ি থেকে এসব মুদ্রা উদ্ধার করে পুলিশ বলে জানিয়েছেন রুহিয়া থানার ওসি চিত্ত রঞ্জন রায়।
ওসি চিত্ত রঞ্জন রায় বলেন, মনে হচ্ছে মুদ্রাগুলো দস্তা, ধাতব ও রূপা মিশ্রিত। ফারসি ও ইংরেজি লেখা রয়েছে মুদ্রার পিঠে।
পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কেশব চন্দ্র বর্মনের বাড়ি থেকে এসব মুদ্রা পাওয়া যায়। তবে তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোন ধরেননি তিনি।
এলাকাবাসীর বরাতে ওসি চিত্ত রঞ্জন রায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, স্কুলশিক্ষক কেশব চন্দ্র বর্মনের বাড়ির বাথরুমের স্ল্যাব বসানোর জন্য মাটি খনন করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। খননের এক পর্যায়ে ঢাকনাযুক্ত একটি পিতলের কলস পান তারা। শ্রমিক মহেন্দ্র চন্দ্র বর্মন ওই কলস খুলে ভেতরে মুদ্রা দেখতে পান।
পরে মুদ্রা ভরা পিতলের কলসটি স্কুলশিক্ষক কেশব চন্দ্র বর্মনের কাছে হস্তান্তর করেন শ্রমিকরা।
“কলসটির ওজন কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ কেজি ছিল।”
তবে পুলিশ বলছে, কলসের ওজন আনুমানিক এক কেজি আর মুদ্রাগুলোর ওজন দেড় কেজির মতো।