গত এক সপ্তাহে টেকনাফে ১৫ জন আর এক বছরে শতাধিক মানুষ অপহরণের শিকার হয়েছেন।
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন হুসাইন শাফায়াত জানান, সোমবার ভোরে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
কামরুল ইসলাম (৭৩) নামের এই ব্যক্তি জেলা শহরের পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার মোকছেদুর রহমানের ছেলে।
ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, “এনিয়ে জেলায় করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে জেলায় অন্তত ১৫৫ জন মারা গেছেন। আর এই ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ৩২ জন।”
সিভিল সার্জন কার্যালয় জানায়, জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানা উপসর্গ নিয়ে গত ১১ মার্চ ওই বৃদ্ধ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে তিনি মারা যান। তার নমুনা সংগ্রহ করে করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে মৃত ওই ব্যক্তির লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন।