শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় কুষ্টিয়া-রাজবাড়ি-ফরিদপুর-টুঙ্গিপাড়া, রাজবাড়ি-কুষ্টিয়া-খুলনা-রাজশাহী এবং ফরিদপুর-রাজশাহী রেলপথে যোগাযোগ স্বাভাবিক হয় বলে জানিয়েছেন পোড়াদহ রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার শরিফুল ইসলাম।
এ দুর্ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে কুষ্টিয়া রেল স্টেশন মাস্টার জালাল উদ্দিন বিশ্বাস বলেন, শুক্রবার দুপুরে গমভর্তি মালবাহী ট্রেনটি পোড়াদহ স্টেশন মাস্টার দুপুর ১টা ৫ মিনিটে ছেড়ে দেন। এরপর জগতি ক্রস করলে আমি কুমারখালীকে ১টা ১৯ মিনিটে লাইন ক্লিয়ার জানাই।
“ওই ট্রলির রেলের টুকরাগুলি লাইনচ্যুত বগির নিচে আটকে গিয়ে সবকিছু দুমড়ে-মুচড়ে গেছে। ৫টি বগি পড়ে গিয়েছিল।”
তবে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রকৌশলীর স্বাক্ষরে একটি চিঠি পেয়েছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, আইএমইর কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারের লোকজন এসব রেল বহনের কাজ করছিল বলে জানতে পেরেছেন।