উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম এ আজিজ ও বর্তমান মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েলের সমর্থকদের মধ্যে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।
কসবা থানার ওসি মো. আলমগীর ভুঁইয়া জানান, “মন্ত্রী মহোদয় অনুষ্ঠানে আসার সময় হলে হঠাৎ করে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। বেশ কিছু মোটরসাইকেল ও চেয়ার-টেবিল ভাংচুর হয়।”
আজিজ ও জুয়েল দুইজনই পৌসভা নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী বলে দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন। এ ঘটনার জন্য দুইজনই পরস্পরকে দায়ী করেছেন।
জুয়েল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তারা আমাদের লোকজনের ওপর মোটরসাইকেল তুলে দেয়। এ সময় দুই পক্ষের হাতাহাতি হয়। পরে তা সংঘর্ষে গড়ায়।”
তিনি বলেন, “মন্ত্রী মহোদয়কে সংবর্ধনা জানানোর জন্য আমরা একটি মিছিল নিয়ে উপজেলা পরিষদের সামনে আসার পরপরই এমরান উদ্দিন জুয়েলের সমর্থকরা আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করে। কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। আমার সমর্থকরা মহিলা কলেজ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত দীর্ঘ মানব প্রাচির গড়ে তুলেছিল মন্ত্রী মহোদয়কে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য।”