এই নিয়ে বর্তমানে মোট ২৭৪ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে বিজিবি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের হেফাজতে অবস্থান করছেন।
নিহত শুক্লা সাহা (৪০) জেলার দুর্গপুর থানার ঝানজাইল এলাকার সুকুমার সাহার স্ত্রী।
দুর্গপুর থানার ওসি শাহ নূর বলেন, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শুক্লা বাড়ির কাছে কংস নদীতে গোসল করতে গিয়ে আর ফেরেননি। পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা খোঁজাখুজি করে নদীপারের প্রতিবেশীর একটি তালাবদ্ধ ঘরে বস্তাবন্দি লাশ দেখতে পান।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ওই ঘরের মালিক রুবিনা আক্তার ও তার ছেলে হৃদয় মিয়াকে (১৮) আটক করে বলে তিনি জানান।
ওসি বলেন, শুক্লার চুড়ি, চেইন, কানের দুল, আংটি ও নাকফুল পাওয়া যায়নি। অলঙ্কার হাতিয়ে নেওয়াসহ আরও অন্য কোনো কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে কিনা তদন্ত করা হচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্যে নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
মামলা দায়েরের পর আটককৃতদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে বলে জানান ওসি শাহ নূর।