মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সোহাগপুরে এ ঘটনায় শতাধিক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে স্থানীয়রা বলছেন।
বিএডিসি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারী প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান জানান, বাঁধ ভাঙার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক প্রধান স্লুইস গেইটটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
“ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের মেরামত কাজ শুরু হয়েছে। আগামীকালের মধ্যেই মেরামত কাজ শেষ হবে।”
অন্যান্য বছর যেখানে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট প্রশস্ত ড্রেন-খাল দিয়ে সেচের পানি প্রবাহিত হতো, এখন তা কমে গিয়ে কোনো কোনো স্থানে ৪ থেকে ৫ ফুট নালায় পরিণত হয়েছে। ড্রেনের গভীরতা কমে যাওয়ায় পানির চাপে মঙ্গলবার দুপুরে সোহাগপর গ্রামের আব্বাস উদ্দিন খান সড়কের কাছে বিএডিসির একটি বাঁধ ভেঙে যায় বলে বলেন তারা।
তাদের হিসেব বাঁধ সংলগ্ন প্রায় ৬০ একর জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
সরকারের কাছে এর ক্ষতিপূরণ দাবি করে তিনি বলেন, ক্ষতিপূরণ না পেলে পরিবার নিয়ে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে।
আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরবিন্দ বিশ্বাস বলেন, কৃষকদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
অল্প সময়ে জরুরি ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটি মেরামত করে পানি প্রবাহ স্বভাবিক করার আশ্বাসও দেন তিনি।