“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
একুশের সকালে শিশুর শহীদ মিনার
বাড়িতে শহীদ মিনার বানিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেছে শ্রীমঙ্গলের শিশু প্রজ্জ্বল প্রিয় ও পূর্ণশ্রী প্রিয়ানা।
Published : 21 Feb 2021, 02:43 PM
Updated : 21 Feb 2021, 04:03 PM
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় রোববার একুশের সকালে এই শহীদ মিনার তৈরি করে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র প্রজ্জ্বল প্রিয়।
প্রজ্জ্বল প্রিয় জানায়, ছোটো বোন পূর্ণশ্রী প্রিয়ানা ঘুম থেকে উঠে দেখে বাবা শহীদ মিনারে চলে গেছেন। তাই মন খারাপ হয়ে যায় তার।
“তখন বোনের মন ভালো করতে আমি ঘরের জলচৌকি ও পিঁড়ি দিয়ে একটি তৈরি করে দেই। পরে আমরা সবাই মিলে এই শহীদ মিনারে ফুল দিয়েছি।”
তারা আশপাশের ছেলেমেয়েদেরও ডেকে আনে এবং সবাই মিলে ফুল দেয় বলে প্রজ্জ্বল প্রিয় জানায়।
ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জলচৌকি ও তিনটি কাঠের পিঁড়ি দিয়ে তৈরি এই মিনার।
এ ব্যাপারে প্রজ্জ্বল প্রিয় ও পূর্ণশ্রী প্রিয়ানার বাবা সাংবাদিক বিকুল চক্রবর্তী বলেন, ঘুম থেকে উঠতে একটু দেরি হয়ে যায়। ওদিকে প্রেসক্লাবে সবাই অপেক্ষা করছে। দ্রুত বের হয়ে যাওয়ার জন্য ছেলেমেয়েকে নিতে পারেননি।
“দুপুরে বাসায় এসে দেখি আমার ছেলে-মেয়ে ও ভাগ্নি নিজেরাই শহীদ মিনার তৈরি করে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেছে। আমি এটি দেখে অভিভূত।”
এই খুশিতে তিনি শিশুদের পুরস্কৃত করবেন বলে জানান।
এ সম্পর্কিত খবর
দুই ভাইবোনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে গিয়ে বাড়ির গেট বন্ধ পায়। পরে গেট ভেঙে তাদের উদ্ধার করা হয়।”
পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
“পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী তাদের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তালা থাকবে।”
