স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বুধবার বেলা ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত তারা এই বিক্ষোভ দেখায়। এতে মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে কর্মসূচি তুলে নেওয়া হয়।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য আশিকুর রহমান আশিক বলেন, “ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সোহেলি শারমিন হাসপাতালটিকে ঘুসের স্বর্গরাজ্য করে তুলেছেন। সাধারণ মানুষকে তিনি মানুষ হিসেবে গণ্য করেন না। রোগীদের সঙ্গে খারাপ আচারণ করেন।
কর্মসূচিতে ভালুকা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ যোগ দেন।
তিনি বলেন, “কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু ভালুকার মাটি ও মানুষের নেতা। সার্বক্ষণিক সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন। হাসপাতালের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির কথা বলায় সোহেলি শারমিন ধনুর পিছু লেগেছেন। নানাভাবে অপপ্রচার করছেন। তাই আমরা তার অপসারণসহ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করছি।”
তিনি বলেন, “করোনাভাইরাস মহামারীতে ময়মনসিংহে আমাদের হাসপাতাল সর্বোচ্চ সেবা দিয়েছে মানুষকে। একটি পক্ষ তাদের স্বার্থে আঘাত লাগায় আমার বিরুদ্ধে লেগেছে। কর্তৃপক্ষ চাইলে আমি ভালুকায় থাকব। না হয় চলে যাব।”