মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী শাহজাহান কবীর জানান, গত রোববার মামলাটির আবেদন আদালতে দেওয়া হয়। মঙ্গলবার ২ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক হাফিজ আল আসাদ মামলাটি তদন্তের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদি মুক্তাগাছা উপজেলার দাওগাঁও ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি শাজাহান সরকার বলেন, “সাংসদ থাকাকালীন সময়ে আমিসহ আরও পাঁচজন প্রতিবেশির কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা নেন সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি।
তিনি বলেন, সর্বশেষ গত ২৩ জানুয়ারি টাকা ফেরত চাইলে সালাহউদ্দিন টাকা না দিয়ে গালাগাল দেন। পরে প্রতারণার শিকার আমরা ছয়জন মিলে মামলার সিদ্ধান্ত নেই। সবার সম্মতিতে আমি বাদী হয়ে মামলাটি করেছি।”
সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি ২০১৪ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হয়ে মহাজোট থেকে ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসানের সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পাননি।
এরপর তার বিরুদ্ধে চাকরির নাম করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে ওই সময় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়।
এ বিষয়ে জানতে সালাহউদ্দিন আহমেদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।