মঙ্গলবার দুপুরে তাকে সিলেটের জেষ্ঠ্য বিচারিক হাকিম দ্বিতীয় আদালতে হাজির করা হলে বিচারক অঞ্জন কান্তি দাশ সাহেদ করিমকে চেক ডিজওনারের তিন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সিলেট কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার সকালে কড়া নিরাপত্তায় সাহেদ করিমকে সিলেট আদালতে হাজির করে পুলিশ।
আদালতের এপিপি আবদুস সাত্তার বলেন, সাহেদের বিরুদ্ধে আদালতে চারটি মামলা দায়ের করেছিলেন ব্যবসায়ী শামসুল মাওলা।
“সাহেদের কাছে তার ৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাওনা ছিল। সেই টাকার বদলে সাহেদ ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকার ৩টি চেক দিয়েছিলেন। কিন্তু মামলার বাদী টাকা পাননি। পরে তিনি চেক ডিজওনার করে মামলা করেন।”
এছাড়াও অন্য একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দশ লাখ টাকার একটি ভুয়া চেক দিয়ে পাথর কিনেন সাহেদ। এজন্য শামসুল মাওলা সাহেদের বিরুদ্ধে আদালতে আরেকটি প্রতারণা, জালিয়াতি ও আত্মসাতের মামলা দায়ের করেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের এ আইনজীবী।
আদালত মামলাটি গ্রহণ করে তদন্ত করে দ্রুত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য জৈন্তাপুর থানা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।