“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
এ ঘটনায় হারাগাছ থানায় মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন থানার ওসি রেজাউল করিম।
তিনি মামলার নথির বরাতে বলেন, ১৭ বছরের এক কিশোর ওই এলাকার এক গৃহবধূকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। বুধবার রাতে গৃহবধূর এক পড়শি মারা গেলে তার স্বামীসহ বাড়ির লোকজন সেখানে যান। এই সুযোগে বাড়িতে একা পেয়ে গৃহবধূর ঘরে ঢুকে মুখ বেঁধে ওই কিশোর ধর্ষণ করে। এরই মধ্যে গৃহবধূ দেবর বাড়ি ফিরলে কিশোর পালিয়ে যায়।
পরে গৃহবধূর স্বামী কিশোরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন বলে জানান ওসি রেজাউল করিম।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে। গৃহবধূকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।