এই অভিযোগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলা চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা রহুল আজম বলেন, সরকার ঘোষিত পরিপত্রের শর্তানুযায়ী যুদ্ধকালীন কমান্ডারদের নিয়ে যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনের কথা থাকলেও এখানে তা মানা হয়নি। “কমিটিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই নিয়মবহির্ভূত ও পক্ষপাতমূলক হচ্ছে।”
রহুল আজমের অভিযোগ, যুদ্বকালীন কমান্ডাররা সাক্ষ্যসহ যেসব প্রমাণিক কাগজপত্র দিয়েছেন সেগুলিও মূল্যায়ন করা হচ্ছে না যে কারণে জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে এমন টানা হেঁচড়ায় তারা মানসিক ভাবে চরম বিপর্যস্ত ও অসম্মান বোধ করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধারা অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করে যুদ্ধকালীন কমান্ডারদের নিয়ে নতুন কমিটি গঠন করে যথাযথ নিয়ম মেনে যাচাই-বাছাইয়ের দাবি জানান।
দাবি না মানলে মুক্তিযোদ্ধারা আমরণ অনশন ও কঠোর আন্দোলনেরও হুমকি দেন।
সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা মহিদুল আলম, মনছুর আলী, আব্দুল মান্নান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।