“মৃত হাতিটির মাথায় মধ্যে ক্ষত চিহ্ন রয়েছে, দাঁতগুলো উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”
মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিদিন প্রায় দেড় শতাধিক শিশু রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। যার মধ্যে অধিকাংশই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত।
এ হাসপাতালে কথা হয় শহরের নিজনান্দুয়ালির রনি রহমানর সঙ্গে।
শ্রীপুরের জাকির হোসেন, সদরের জগদলের আমিনা খাতুনসহ আরও কয়েকজন শিশুর অভিভাবকেরা একই কথা জানান।
মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপালের শিশু বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু বলেন, শয্যা সংখ্যা কম হলেও প্রতিনিয়ত প্রায় ১০০ শিশু রোগী এখানে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করে।
“তবে বর্তমানে শীতের কারণে শিশু ডাইরিয়া বৃদ্ধি পাওয়া এ সংখ্যা গড়ে দেড় শ’তে দাড়িয়েছে। অন্যদিকে ২৫০ শয্যা হাসপাতাল হলেও এখনও পুরাতন ১০০ শয্যার বরাদ্দপ্রাপ্ত জনবল দিয়ে সকল রোগীকে সামলাতে হচ্ছে।”