পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের পাশাপাশি একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তিন প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার ভোর ৪টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত এ রটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল বলে বিআইডব্লিউটিসির এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম জানান।
“কুয়াশা কেটে যাওয়ার পর মাঝ পদ্মায় আটকা পড়া দুইটি ফেরিসহ বাকি ফেরিগুলো গন্তব্যে রওনা হয়।বহরের ১৭ ফেরির মধ্যে ১৫টি ফেরি চলছে এখন।”
তবে দীর্ঘসময় ফেরি বন্ধ থাকায় ঘাটে শতশত যান আটকরা পড়েছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির এ কর্মকর্তা।
শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ৮৭টি লঞ্চ, সাড়ে ৪শ' স্পিডবোট এবং সবকয়টি ট্রলার চলাচল এখন বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।