আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
মাইজদীতে ১৪৪ ধারা জারি
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ একই সময় সমাবেশ ডাকায় নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে ১৪৪ ধারা জারি করে সব ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
Published : 26 Jan 2021, 08:00 AM
Updated : 26 Jan 2021, 10:50 AM
মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নোয়াখালী পৌরসভা এলাকার সর্বত্র এ আদেশ কার্যকর থাকবে বলে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়েছে।
সোমবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে মাইকে বিষয়টি প্রচার করা হয়। সকালে শহরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে জেলা শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে বিজয় মঞ্চে মঙ্গলবার সকালে নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শিহাব উদ্দিন শাহিনের অনুসারীরা ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যে প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করে।
একই স্থানে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর-সুবর্ণচর আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর অনুসারীরাও সমাবেশ আহ্বান করে।
এক পর্যায়ে সোহেল ও শাহিনের অনুসারীরা তাদের কর্মসূচি হাউজিং বালুর মাঠে স্থানান্তর করে। এনিয়ে সোমবার বিকাল থেকে এমপি একরাম এবং সোহেল-শাহিনের অনুসারীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
এর পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ জনগনের জীবনযাত্রা ঝুঁকির সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কায় জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে।
গত ২১ জানুয়ারি রাতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী ফেইসবুক লাইভে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ‘রাজাকার পরিবারের সদস্য’ বলে মন্তব্য করেন। পরে তিনি ভিডিওটি সরিয়ে নিলেও এর আগেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
সুধারাম মডেল থানার ওসি সাহেদ উদ্দিন জানান, ১৪৪ ধারা জারির পর শহরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। জনগণের জান মালের নিরাপত্তা এবং শান্তি শৃঙ্খলা তারা সর্তক অবস্থানে রয়েছে।
এ সম্পর্কিত খবর
এমপি দোলন বলেন, “বাবু কাপালীর রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনাটি খুব সাধারণ নয়।”
শুক্রবার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
আত্মগোপনে থাকা এ আসামিকে গাজীপুর থেকে ধরা হয়েছে।
