রোববার সকালে এ ঘটনার কথা স্বীকার করে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে জিরো টলারেন্স পন্থা বলম্বন করব।
“বিষয়টির সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে বা যারা অপরাধ করবে তাদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।”
আগের গভীর রাতে কালিয়া পৌরসভার বড়কালিয় বেপারিপাড়ার আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচার কার্যালয়ে এ আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
আগামী ৩০ জানুয়ারি দেশব্যাপী পৌরসভা নির্বাচনের তৃতীয় এখানে নির্বাচনের প্রচারণা চলছে।
তিনি আরও বলেন, চামচ প্রতীকের মিছিল করে যাওয়ার সময় তারা কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান কৃষ্ণপদ ঘোষকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে চামচ প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান মেয়র ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফকির মুশফিকুর রহমান বলেন, “আমার জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে নৌকা প্রতীকের সমর্থকরা পরিকল্পিতভাবে নিজেরাই আগুন লাগিয়ে আমাদের দোষ দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
“এজন্য যদি প্রশাসন নিরপেক্ষ না থেকে আমাদের লোকদের বা আমাকে ধরে নিয়ে যায় তাহলেও আমার করার কিছু নাই।”
এ ঘটনায় এখনও কোনো মামলা হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।