উপজেলার ডুমুরিয়া ইউনিয়নের বড় ডুমুরিয়া গ্রামের শান্তখালি খালে এ ভাঙন দ্রুত প্রতিরোধের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বড় ডুমুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা নিরাপদ বসু (৩২) বলেন, “শৈলদহ নদী থেকে শান্তখালি খাল বড় ডুমুরিয়া গ্রামে ঢুকেছে। ওই গ্রামের চাষাবাদে সেচ সুবিধা ও গ্রামকে বন্যার কবল থেকে রক্ষার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড খালে একটি স্লুইচ গেইট নির্মাণ করেছে। এ স্লুইচ গেইট দিয়েই নদী থেকে খালে পানি ওঠা-নামা করে।
“কিন্তু চলতি শুষ্ক মৌসুমে ওই স্লুইচ গেইট দিয়ে পানি ওঠা নামা করার সময় প্রচুর স্রোতের সৃস্টি হচ্ছে। স্রোতের তোড়ে গত ৭ দিন ধরে খালর দুপাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে ১০/১৫টি গাছ খালে বিলীন হয়েছে।”
এখন ২০টি পরিবারের বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও মূল্যবান গাছপালা হুমকির মুখে পড়েছে বলে জানান নিরাপদ।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান কবির আলম তালুকদার বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকার ওই ২০ পরিবারকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফয়জুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।