কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সরোয়ার জাহান বলেন, কলেজের নয়টি ব্যাচের মধ্যে চারটি শেষ হয়েছে। পাস করা শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যসেবার পেশায় যোগ দিয়েছেন।
“কিন্তু এই শিক্ষা জোড়াতালি দেওয়া। হাসপাতালের অভাব তো আছেই। তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে হয় শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীরা যেমন ঝুঁকিপূর্ণ জীবন-যাপন করছেন তেমনি শিক্ষাদানসহ একাডেমিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে স্থান সংকটের কারণে।”
তিনি এ পরিস্থিতির দ্রুত সমাধান দাবি করেছেন।
নয় বছরেও কেন হাসপাতালসহ কলেজটির স্থাপনা নির্মাণকাজ শেষ হয়নি সেই জবাব মেলেনি। ঠিকাদার-প্রকৌশলী কেউই দায় নিচ্ছেন না।
নির্মাণকাজের দায়িত্বে থাকা বিশ্বাস ট্রেডিং কনস্ট্রাকশনের সাইট প্রকৌশলী সিবেশ্বর মালো বলেন, “গণপূর্ত বিভাগ থেকে সময়মত নকশা ও নির্দেশনা না পাওয়ায় কাজের গতি কমে যায়। এতে বারবার প্রকল্প রিভাইজের প্রয়োজন হয়। ওনারাই বলতে পারবেন কেন এমন হচ্ছে।”
গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি।
তিনি বলেন, “আমি নিরুপায়। ক্যামেরার সামনে কথা বলতে পারব না।”