বৃহস্পতিবার বিকালে হিমেল তার বাইসাইকেল নিয়ে বের হলেও আর বাড়ি ফেরেননি।
মঙ্গলবার রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) শারমিন নিগার এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত সাঈদ রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন না। তিনি পলাতক রয়েছেন বলে রাজবাড়ী নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী উমা সেন জানান।
যাবজ্জীবনের পাশাপাশি তাদের ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০৮ সালের ২৫ মে পাংশা উপজেলার কুটিমালিয়াট গ্রামে আট বছর বয়সী এক শিশুকে দলবেঁধে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এ ঘটনার তিনদিন পর পাংশা থানায় ঘটনার একটি মামলা দায়ের করা হয়।
তদন্ত শেষে ২০১০ সালে পুলিশ এক নারীসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোপত্র দাখিল করলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।
এ ছাড়া অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় শুকুর মোল্লা ও রোজিনা নামের দুজনকে এ মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে।