শহরের ফতেহ আলী বাজার গেটসহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে কয়েক শনিবার এই ভিড় দেখা গেছে।
ফতেহ আলী বাজারের খেজুর গুড় বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন মুন্না বলেন, শীতে খেজুর গুড়ের চাহিদা বেশি থাকে। পায়েস রান্না এবং চা বানাতে অনেকে এই গুড় কিনে থাকেন। যশোর, রাজশাহী ও বগুড়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে খেজুর গুড় আসছে।
“যশোরের গুড়ের চাহিদা বেশি। তবে বরেন্দ্র অঞ্চলের লাল মাটির খেজুর গুড়ও ভাল। ঘ্রাণ ও স্বাদ বেশি।”
আরেক বিক্রেতা অভি রায় বলেন, মান ভেদে প্রতি কেজি গুড় ১২০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে ২০০ টাকার ওপরেও বিক্রি হয়।
“ভারতের পশ্চিম বঙ্গেও এই গুড়ের চাহিদা রয়েছে। প্রতিবছর অনেকেই তাদের স্বজনদের জন্য খেজুরের গুড় পাঠান।”
বাজারে গুড় কিনতে এসেছিলেন বগুড়া শহরের জ্বলেশ্বরী তলার ফারজানা হক।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “খেজুরের গুড়ের পায়েসের স্বাদই অন্য রকম। বাসায় শীতের সময় খেজুরের গুড়ের চা-ও খাই। তাই বাজারে এসেছি।
শহরের সাতমাথার চা বিক্রেতা কালাম মিয়া বলেন, খেজুর গুড়ের চা এখন সবারই পছন্দ। তাই খেজুরের গুড়ের চা বিক্রি কররছেন।