পুলিশ জানায়, বিপরীত দিক থেকে আসা চালের বস্তা বোঝাই একটি ইজিবাইক মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তবে হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগ ও আন্তঃবিভাগে চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রয়েছে। বর্হিবিভাগে সেবা নিতে আসা রোগিদের হাসপাতাল থেকে টিকিট নিয়ে জরুরি বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে; এতে জরুরি বিভাগে ভিড় বেড়েছে রোগীদের।
নেত্রকোণার সিভিল সার্জন মো. সেলিম মিয়া জানান, ধর্মঘটের কারণে জেলায় চিকিৎসা সেবায় তেমন কোন প্রভাব পড়েনি। নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতাল ও নয়টি উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা থেকে কোন রোগি যাতে বঞ্চিত না হন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বর্হিবিভাগে আগত রোগীদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জেলা বিএমএ সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আহসান কবীর বলেন, “চিকিৎসকের ওপর হামলার ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত জেলায় চিকিৎসকদের কর্মসূচি চলবে। কোন চিকিৎসক প্রাইভেট চেম্বারেও রোগী দেখছেন না।”