“পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী তাদের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তালা থাকবে।”
আশুগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান জানান, রোববার বিকালে উপজেলার যাত্রাপুর গ্রামে আয়াত উল্লাহ শাহর মাজারে তিনি নিহত হন।
নিহত নূরুল ইসলাম (৫০) উপজেলার যাত্রাপুর গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ জানায়, ওই মাজারের দান বাক্সের টাকার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ ছিল। এর জেরে শনিবার বিকালে কথাকাটাকাটি ও মারামারি হয়। রোববার বিকালে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় টেঁটাবিদ্ধ হন নূরুল ইসলাম। তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পরিদর্শক রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থতি স্বাভাবিক রয়েছে।