সৈকতের লাবণী পয়েন্টে বুধবার বেলা সাড়ে ১২টায় ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের ডিসি মোহাম্মদ কামাল হোসেন।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের পর জাতির জনকের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে ১০০টি কবুতর উড়িয়ে এই ভাস্কর্য উদ্বোধন করার পর দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। উন্মুক্ত থাকবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
তিনি জানান, কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় বঙ্গবন্ধু চত্বরে একটি স্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণও প্রক্রিয়াধীন। ইতোমধ্যে প্রস্তাবাধীন ভাস্কর্যটির নকশা প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে জমা দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পাওয়ার পর নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বালু ভাস্কর্য নির্মাণে অংশ নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য বিভাগের শিক্ষার্থী কামরুল হাসান শিপন।
শিপন বলেন, “ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ হিসেবে বালু ভাস্কর্য নির্মাণে অংশগ্রহণ করেছি। প্রতিবাদটি সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধুর সর্বপ্রথম ও সর্ববৃহৎ বালু ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে।”
পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরিদুল ইসলাম, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কামাল হোসেন চৌধুরী অনুষ্ঠানে ছিলেন।