সোমবার থেকে শুরু হওয়া কুয়াশা মঙ্গলবার ভোর থেকে আরও তীব্র হয়েছে। কুয়াশার কারণে সামান্য দূরের জিনিসও ঝাপসা হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ঘন কুয়শায় ঢাকা ছিল শেরপুরের জনপদ। আঞ্চলিক ও মহাসড়কে যানবাহনগুলো সকালেও হেড লাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করতে দেখা যায়।
স্থানীয় দিনমজুর রুস্তম আলী বলেন, কুয়াশা ও শীত বাড়ছে আর কাম-কাজও কম।
“শীত থাইকা বাঁচতে, সরকার শীতের কাপড় ও কম্বল দিলে আমরা খুব শান্তি পাইতাম।”
দিনমজুর তমশের উদ্দিন বলেন, “কামের জন্য বইয়া থাইকা কাম পাইলাম না। তাই বাড়িত যাইতাছি গা। ঠান্ডা বেশি হওয়ায় গিরস্থরা আইজ কামলা নেয়ার জন্য আইয়ে নাই।”
এদিকে, শীত জেঁকে বসতে না বসতেই শেরপুর শহরের অলিগলিতে, রাস্তার ধারে সকাল-সন্ধ্যায় বসতে শুরু করেছে নানান পিঠার দোকান। এসব দোকানে, পোয়া, চিতই ও ভাঁপা পিঠার স্বাদ গ্রহণের জন্য শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সের মানুষ ভিড় করছেন।