“আমরা প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাব, বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত করে ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
কাসেমী জেলার জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার শিক্ষক ও হেফাজতে ইসলামের জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
শহরের টিএ রোডের এই মাদরাসা থেকে শুক্রবার সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো মাদরাসার অধ্যক্ষ মুবারকুল্লাহ স্বাক্ষরিত সভার কার্যবিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়।
কার্যবিররণীতে বলা হয়েছে, কাসেমী গত ১২ নভেম্বর পরিকল্পিতভাবে মাদরাসাছাত্রদের ভুল বুঝিয়ে বিক্ষোভ করান। তিনি এক পুরুষকে নারী সাজিয়ে মাদরাসার মুরব্বিদের বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করেন। এসব কারণে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
কাসেমী বলেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো চিঠি পাননি। চিঠি না দেখে তিনি কোনো বক্তব্য দেবেন না।