পদ্মা সেতু: রইল বাকি এক
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 04 Dec 2020 12:12 PM BdST Updated: 04 Dec 2020 09:48 PM BdST
-
পদ্মাসেতুর ৪০তম স্প্যান স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার ছয় কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে; আর একটি স্প্যান বসলেই দৃশ্যমান হবে মূল কাঠামোর পুরোটা। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
-
পদ্মাসেতুর ৪০তম স্প্যান স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার ছয় কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে; আর একটি স্প্যান বসলেই দৃশ্যমান হবে মূল কাঠামোর পুরোটা। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
-
পদ্মাসেতুর ৪০তম স্প্যান স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার ছয় কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে; আর একটি স্প্যান বসলেই দৃশ্যমান হবে মূল কাঠামোর পুরোটা। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
-
পদ্মাসেতুর মাওয়া প্রান্তের ১১ ও ১২ নম্বর খুঁটির ওপর শুক্রবার বসানো হয়েছে ৪০তম স্প্যান; দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর ছয় কিলোমিটার অংশ। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
-
পদ্মাসেতুর মাওয়া প্রান্তের ১১ ও ১২ নম্বর খুঁটির ওপর শুক্রবার বসানো হয়েছে ৪০তম স্প্যান; দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর ছয় কিলোমিটার অংশ। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
পদ্মাসেতুর ৪০ তম স্প্যান স্থাপনের মধ্য দিয়ে ছয় কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে; আর একটি বসলেই দৃশ্যমান হবে মূল কাঠামোর পুরোটা।
শুক্রবার সকাল ১০টা ৫৮ মিনিটে মাওয়া প্রান্তের ১১ ও ১২ নম্বর খুঁটির ওপর ৪০তম স্প্যানটি বসানো হয় বলে পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূলসেতু) দেওয়ান মো. আব্দুর কাদের জানান।
এ সেতুর ৪২টি খুঁটির ওপর ৪১টি স্প্যান বসানো হবে। এরই মধ্যে জাজিরা প্রান্তে ২০টি এবং মাওয়া প্রান্তে ১৯টি স্প্যান বসানো হয়েছে । আর একটি স্প্যান বসেছে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের মাঝখানে। এখন আর একটি স্প্যান বসানো বাকি রয়েছে।
আব্দুর কাদের বলেন, “এর আগে বৃহস্পতিবার ৪০ তম স্প্যানটি ১১ ও ১২ নম্বর খুঁটির কাছে পজিশনিং করা হয়েছিল। ফলে সকালে অল্প সময়ের মধ্যেই স্প্যানটি স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে।

পদ্মাসেতুর ৪০তম স্প্যান স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার ছয় কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে; আর একটি স্প্যান বসলেই দৃশ্যমান হবে মূল কাঠামোর পুরোটা। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
শেষ ৪১তম স্প্যানটি ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সেতুর ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হবে বলে জানান এ প্রকৌশলী।
৩০ হাজার কোটি টাকার সেতুর ওপর দিয়ে একই সঙ্গে ট্রেনও চলবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসিকতায় নিজস্ব অর্থায়নে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
মূলসেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে চীনের ‘সিনো হাইড্রো করপোরেশন’।
দেশের দীর্ঘতম এই সেতুর নির্মাণকাজ ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য রয়েছে
-
বরগুনা পৌরসভা নির্বাচন: দু’দলের সংঘর্ষ, আহত ৬
-
অপহরণ ও হত্যা: টাঙ্গাইলে দু’জনের যাবজ্জীবন
-
কোভিড-১৯ টিকা: যশোরে থাকবে ‘২৭টি’ দল
-
নওগাঁয় ধর্ষণ মামলায় যুবক গ্রেপ্তার
-
কক্সবাজারে শরণার্থী ক্যাম্পে গুলিতে রোহিঙ্গা নিহত
-
হবিগঞ্জে ‘মুক্তিপণের জন্য অপহৃত’ স্কুল ছাত্র হত্যা, আটক ৩
-
সিলেটে যুক্তরাজ্য ফেরত ২৮ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত
-
মাইজদীতে ১৪৪ ধারা জারি
- মিনিকেট চাল: এক ফাঁকির নাম
- ‘ভেতরের কথা বাইরে কীভাবে আসে’, কৌতূহল সাকিবের
- প্রত্যাশিত জয়ে বাংলাদেশের ‘৩০’
- ‘মেসিকে বোঝানোর চেষ্টা করছে পিএসজি’
- এবারের এসএসসির পুনর্বিন্যস্ত সিলেবাস প্রকাশ
- আমার পছন্দমতো সবকিছু হতে হবে, সেটা নয়: সাকিব
- এবার অটোপাস দেওয়া সম্ভব না: শিক্ষামন্ত্রী
- বাংলাদেশের প্রথম নৌপ্রধানের মৃত্যু
- দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলেছেন ডি ইয়ং
- দলের ক্ষুধায় মন ভরেছে তামিমের