বুধবার আসামিদের অনুপস্থিতিতে নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালত-১ এর বিচারক আহসান তারেক ওই রায় দেন।
দণ্ডিতরা হলেন রংপুর নগরীর পায়রা চত্তর পুলিশ পাটি মোড়ের বাসিন্দা আলতাফ হোসেন (৬৬) ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম (৫৬)।
এই আদালতের পিপি রমেন্দ্র নাথ বর্ধন বাপী মামলার বরাতে জানান, জেলার জলঢাকা উপজেলার পূর্ববলাগ্রামের প্রয়াত মতিয়ার রহমানের বিধবা মেয়ে ছাবিতন বেওয়াকে (২৫) পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি গৃহকর্মী হিসেবে নিয়ে যান আলতাফ ও নাজমা।
“এর এক মাস পর ছাবিতনের বড় ভাই জাহেদুল ইসলাম ওই বাড়ি গিয়ে বোনের দেখা পাননি। এই সময় আলতাফ এবং নাজমা জাহেদুলকে বলেন-ছাবিতন আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেছে।”
পিপি বলেন, এভাবে বার বার গিয়ে বোনের দেখা না পেয়ে জাহেদুলের ধারণা হয় তার বোনকে পাচার অথবা বিক্রি করা হয়েছে। জাহেদুল ওই বছরের ১ জুন আদালতে মামলা দায়ের করেন।