“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
উপজেলার দেওড়া গ্রাম থেকে রোববার সন্ধ্যায় মূর্তিটি উদ্ধার করা হয় র্যাব ৫-এর জয়পুরহাট ক্যাম্প অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম মোহাইমেনুর রশিদ জানান।
তিনি বলেন, “পাল বংশীয় রাজা প্রথম মহিপালের আমলের এই প্রত্ন সম্পদটি বহু বছর ধরে দেওড়া গ্রামের রজেন্দ্রনাথ নিজ বাড়িতে মন্দির তৈরি করে আইনবহির্ভূতভাবে সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তথ্যর ভিত্তিতে বিষ্ণুমূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।
“৩৮০ কেজি ওজনের দুর্লভ কষ্টিপাথরের মূর্তিটির আনুমানিক মূল্য ৭৫ কোটি টাকা। রাতেই নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে।”