“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
শনিবার রাতে আসা প্রতিবেদনে সাবেক এই সাংসদের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় বলে কুড়িগ্রামের সিভিল সার্জন হাবিবুর রহমান জানান।
তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়েছে বলে সিভিল সার্জন জানান।
পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে হাবিবুর রহমান জানান, এক সপ্তাহ থেকে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। পরে তার নমুনা সংগ্রহ করে রংপুর মেডিকেলে পাঠানো হয়। শনিবার তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
প্রথমে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে রাতেই তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় নেওয়া হয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়।