জেলার সুধারাম থানার ওসি নবীর হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণী নিজে এই মামলা করেন তাদের থানায়।
আসামিরা হলেন তরুণীর সাবেক স্বামী ইসমাইে হাসেন বাপ্পি, বাপ্পির বন্ধু রহিম, আরমান ও সাগর নামে এক ব্যক্তি।
ওসি মামলার নথির বরাত বলেন, তরুণী জেলা শহরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে অভ্যর্থনাকর্মী হিসেবে কাজ করেন। বুধবার সন্ধ্যায় কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার সময় মুখ চেপে ধরে অটোরিকশা করে কবিরহাট উপজেলার নবগ্রামে বাপ্পির বাড়িতে নিয়ে যান চারজন মিলে। ওই বাড়িতে ওই দিন অন্য কেউ ছিল না।
“চারজন মিলে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তার মুখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। পরে তারা নেশাদ্রব্য খেয়ে ঝিমিয়ে পড়লে তরুণী পালিয়ে যান।”
ওসি বলেন, তরুণীর মুখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশংকা থাকায় চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি চাচার বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। পুলিশ আসামি ধরার চেষ্টা করছে।