তার ছিঁড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গ্রামগুলি।
শনিবার দুপুরে যমুনা নদীর তীরে এ দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে তারা।
যমুনা নদী ভাঙন কবলিত দপ্তিয়র ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের পক্ষে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
প্রতি বছরই গ্রামের পর গ্রাম যমুনার তীব্র ভাঙনের শিকার হচ্ছে। এ ভাঙন থেকে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, মসজিদ মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কবরস্থানও রেহাই পাচ্ছে না।
চলতি বছরের বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও ব্যাপক ভাঙনে মানুষের বাড়ি-ঘর, ফসলি জমি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙন প্রতিরোধে এসব এলাকায় সুরক্ষা বাঁধ খুব জরুরি বলেও জানান মানববন্ধনে অংশ নেওয়া মানুষ।