শনিবার বিকেলে সিলেটের মহানগর হাকিম তৃতীয় আদালতের বিচারক শারমিন খানম নীলা তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পরিদর্শক মাহিদুল ইসলাম।
গত ১১ অক্টোবর ভোরে সিলেট শহরের আখালিয়ার এলাকার বাসিন্দা রায়হানকে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান।
তাকে ফাঁড়িতে নিয়ে ‘নির্যাতন’ করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নী। তিনি ১২ অক্টোবর কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা মাহিদুল বলেন, কনস্টেবল হারুন অর রশিদকে সাত দিনের রিমান্ডে চেয়ে আবেদন করলেও বিচারক শুনানি শেষে পাঁচ দিন মঞ্জুর করেছেন। এর আগে সকালে সিলেট পুলিশ লাইন্স থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
একই অভিযোগে ওই ফাঁড়ির আরেক পুলিশ সদস্য টিটুচন্দ্র দাশকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পায় পুলিশ। এ নিয়ে এ মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুইজনকে । তবে মামলার প্রধান আসামি আকবর হোসেন ভুঁইয়া এখনও পলাতক।
আরও পড়ুন