বিলে অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষের কারণে এই কচুরিপানা আটকা পড়েছে বলে ও্ই এলাকার কৃষক ও জনপ্রতিনিধিদের অভিযোগ।
উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে ধীবর সৎস্যজীবী সমবায় সমিতি স্থানীয় কিছু পেশিশক্তিসম্পন্ন লোকজনের কাছে সাব-লিজ দিয়েছে এবং বাধঁ নির্মাণ করেছে।
“এতেই দেখা দিয়েছে বিপত্তি। প্রায় ৩০০ হেক্টর জমি অনাবাদী হয়ে পড়েছে। আর প্রায় চার হাজার কৃষক বিপাকে পড়েছেন। পেশিশক্তির কাছে নিরুপায় প্রান্তিক কৃষক। ভয়ে তারা কিছু বলতে পারছে না। বাঁধটি দ্রুত ভেঙে দেওয়া দরকার।”
জমিতে আটকে থাকা কচুরিপানা পরিষ্কার করে দেবেন বলে জানিয়েছেন সমিতির সদস্য পিছন দাস।
এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সারোয়ার বলেন, “সমিতিকে সময় দিয়েছি। বাঁধটি অপসারণ করার পাশপাশি কৃষিজমিতে আটকে থাকা কচুরিপানা পরিষ্কার করার জন্য বলা হয়েছে। বাঁধ অপসারণ ও কচুরিপানা পরিস্কার না করা হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”