২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
মঙ্গলবার আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের পূর্ব কলতাসুতি এলাকায় ওই শিশুর মরদেহ পাওয়া যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নিহত আসিফ (৭) একই এলাকার জুয়েল রানার ছেলে। সে স্থানীয় দিপারোজ স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আব্দুর রাশিদ জানান, আসিফ রোববার বাড়ির সামনে খেলা করছি। সেখান থেকে সে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন স্বজনরা।
“মঙ্গলবার পূর্ব কলতাসুতি এলাকায় একটি শ্রমিক কলোনির পাশে আসিফের মরদেহ দেখে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা।”
তিনি আরও জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।