“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
সেতুর ৪ ও ৫ নম্বর পিয়ারে রোববার সাকাল সাড়ে ৯টায় স্প্যানটি বসানো হয় বলে সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের জানিয়েছেন।
স্প্যানটি শনিবার বসানোর কথা ছিল। কিন্তু দিনভর চেষ্টা করেও প্রবল স্রোতের কারণে বসাতে পারেননি তারা। তারও আগে গত ২৪ জুন বসানোর কথা ছিল ৩২তম স্প্যান। সে সময় বন্যায় পদ্মায় পানি বেশি ও স্রোত আরও বেশি থাকায় তা পিছিয়ে যায়। সর্বশেষ ৩১ নম্বর স্প্যানটি বসানো হয় গত ১০ জুন।
মোট ৪২টি পিয়ারের ওপর ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ছয় দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দ্বিতল এই সেতুটি কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। ৩০ হাজার কোটি টাকার সেতুর ওপর দিয়ে একই সঙ্গে ট্রেনও চলবে। দেশের দীর্ঘতম এই সেতুর নির্মাণকাজ ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য রয়েছে।