এসব গাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার পেঁপে উৎপাদন হত বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের।
উপজেলার চর হাটশেরপুর ইউনিয়নের ‘চরদিঘা পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়টি’ গত কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে বলে হাট শেরপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান।
তিনি বলেন, বিদ্যালয়টিতে ১৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের লেখাপড়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। করোনাভাইরাস মহামারীতে ক্লাস বন্ধ থাকলেও আবার চালু হলে ওই শিক্ষার্থীরা কোথায় পড়ালেখা করবে তা নিয়ে চিন্তিত অভিভাবকরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম কবির জানান, বিদ্যালয়টি ভাঙনের কবলে পড়ায় ৫০ হাজার টাকায় নিলাম দেওয়া হয়েছে। পড়ালেখা সচল রাখতে ওই চরে অস্থায়ী বিদ্যালয় করা হবে।