“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত করিম মিয়া (২৫) কুড়িগ্রাম পৌরসভার ভেলাকোপার দক্ষিণ মরাকাটা গ্রামের কাছুয়া মামুদের ছেলে।
মামলার বিবরণে বলা হয়, করিম মিয়ার সঙ্গে কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন একই এলাকার আবেদ আলীর ছেলে আদম আলী (১৯)।
২০১১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আদম করিমের কাছে পাওনা টাকা চাইতে যায়। এ সময় তার পেটে ও কপালে আঘাত করে করিম এবং পরে হাসপাতালে আদমের মৃত্যু হয়।
পরে এ ঘটনায় নিহতের বাবা আবেদ আলী কুড়িগ্রাম সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।