সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের বরকত চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে পৌরসভার শেষ সীমানা পর্যন্ত বন্যার পানির চাপে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। পুরো রাস্তায় খানাখন্দ ও বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে; কোথাও কোথাও বিটুমিন উঠে গেছে।
সদর উপজেলার মঙ্গলকাটা এলাকার আলী হোসেন বলেন, “নবীনগর-ধারারগাঁও সড়ক হয়ে আমাদের শহরে আসতে হয়।কিন্তু সড়কটির বেহাল দশা, দেখার কেউ নাই।”
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অটোচালক জানালেন, ভাঙা সড়কের জন্য অটোচালকেরা নবীনগর আসতে চায় না। এ রাস্তায় ঢুকলে গাড়ির সঙ্গে শরীরের নাটবল্টুও নড়ে।
নবীনগর এলাকায় লেহীন চৌধুরী শুভ বলেন, “ভাঙা রাস্তায় চলাচলে চরম দর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দুর্ভোগ লাগবে দ্রুত সড়ক সংস্কারে বিকল্প নেই।”
পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন বলেন, “এবারের তিন দফা বন্যায় পৌরসভার ৬৩ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে ২০ কিলোমিটার ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। টাকা অংকে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০ কোটি টাকা।“