সদর উপজেলায় ঢাকা-শরীয়তপুর মহাসড়কে কোটাপাড়া সেতু ও জাজিরা উপজেলার কাজিরহাটের এই সেতু দুটির বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগ সওজ অবগত থাকলেও বরাদ্দের অভাবে ঝুঁকি নিয়েই সবাইকে চলাচল করতে হচ্ছে।
শরীয়তপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজেদুর রহমান বলেন, “সেতু দুটি দীর্ঘদিন আগে এলজিইডি নির্মাণ করে। এখন কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। পদ্মা সেতুর ফোর লেন সড়ক প্রকল্পের সঙ্গে এ সেতু দুটির নির্মাণকাজ অনুমোদন পেয়েছে। অর্থ ছাড় পাওয়া গেলে নুতন করে নির্মাণ করা হবে।”
সেতু দুটির নির্মাণকাল সম্পর্কে তিনি কোনো তথ্য দিতে পারেননি।
সরেজমিনের খোঁজ নিতে গেলে সেতু দুটির ব্যবহারকারীরা আতঙ্কের কথা জানান।
শরীয়তপুর বাস ও মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক চৌকিদার বলেন, “সেতু দুটি অত্যন্ত প্রাচীন ও ঝুকিপূর্ণ। সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালক ও সাধারণ মানুষ চলাচল করছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
“আমরা সড়ক ও জনপথ বিভাগে আবেদন করেছি। সেতু দুটি জরুরি ভিত্তিতে পুনর্নির্মাণ করা দরকার।”
তিনিও সেতু দুটির নির্মাণকাল সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারেননি।