“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবুল বাশার জানান, উদয়পুর গ্রামের বাড়ি থেকে বুধবার দুপুরে তারা তার লাশ উদ্ধার করেন।
তার বয়স হয়েছিল ৩৫ বছর।
তার ভাই সাংবাদিদের বলেন, তার বোন উদয়পুর গ্রামে বাড়ি করে একাই থাকতেন। মাঝে মাঝে স্বজনরা আসত। সম্প্রতি তার বোন অন্য জায়গায় বাড়ি করে সেখানে যাওয়ার জন্য উদয়পুরের বাড়ি বিক্রির উদ্যোগ নেন। বুধবার দুপুরে সেই ক্রেতারা এসে লাশ দেখতে পায়। এ সময় ঘরের দরজা খোলা ছিল।
“ঘরের ভেতর ফ্যানের সঙ্গে লাশ ঝুলছিল। তাকে হত্যার পর ফ্যানের সঙ্গে লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। টাকা ও গয়নার জন্য কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে।”
পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তা আবুল বাশার বলেন, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা বলা যাবে না। পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে ঘটনা তদন্ত করছে।